রোগের মূলত কারনঃ দুধ দহনের সময় অতিরিক্ত
মাত্রায় ক্যালসিয়াম বের হয়ে যাওয়ার ফলে এ রোগ হয়। গাভীর দুধে ক্যালসিয়াম ও
ফসফরাসের সামঞ্জস্য না হলে।
রোগের লক্ষণ সমূহঃ
১। বাচ্চা প্রসব করার ৪৮ ঘণ্টার মধ্য বুকের
উপর শুয়ে পড়ে এবং মাথা এক দিক কাত করে থাকে।
২। দুর্বলতা এবং সচেতনতা কমে যায়।
৩। চোখের মণি বড় হয়ে যায়।
৪। তাপমাত্রা কমে যায়।(৯৫-৯৬ ডিগ্রি ফাঃ)
৫। রুমেনের নড়াচড়া কমে যায়।
৬। রক্তে ক্যালসিয়ামের মাত্রা কমে যায়।
৭। চিকিৎসা না করলে গাভী মারা যায়।
৮। হাড় থেকে ক্যালসিয়াম সচল করার ক্ষমতা কমে
যায়।
প্রতিরোধ ও চিকিৎসাঃ
·
খাবারের সাথে
ক্যালসিয়াম মিশিয়ে দিতে হবে।
·
বাচ্চা প্রসবের ১-২
মাস পূর্ব থেকে ডি, সি, পি, খাওয়াতে হবে।